মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

A N I

THE GREAT PERSON

KNOW YOUR GREAT POET

MANIK BANDOPADHYAY BIOGRAPHY

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়


MANIK BANDOPADHYAY




মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

মানিকের সাহিত্যাঙ্গনে প্রবেশটা একটা চমক এবং চমক ‘অতসী মামী’ রচনার ইতিহাস, চমক ‘দিবারাত্রির কাব্য’ (১৯৩৫), ‘জননী’ (১৯৩৫), ‘পদ্মানদীর মাঝি’ (১৯৩৬), ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’ (১৯৩৬), ‘অহিংসা’ (১৯৪৮) ও ‘চতুষ্কোণ’ (১৯৪৩) প্রভৃতি। পাঠকের চেতনাকে নাড়া দিতে পেরেছেন বলেই এগুলো পাঠকের কাছে আদরণীয়।


■ সংক্ষিপ্ত পরিচিতি 

জন্ম : ১৯০৮ সালের ১৯ মে মাসে

জন্ম স্থান : বিহারের সাঁওতাল পরগনার বর্তমান ঝাড়খণ্ড রাজ্যের দুমকা শহরে

আসল নাম : প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়

ডাক নাম : মানিক

পৈতৃক বাড়ি : ঢাকার বিক্রমপুরে

 পিতার নাম : হরিহর বন্দ্যোপাধ্যায় 

মাতার নাম : নীরদাসুন্দরী দেবী

প্রথম রচনা : অতসী মামী


■ উপন্যাস সমূহ 

【1】পদ্মানদীর মাঝি

【2】পুতুল নাচের ইতিকথা

【3】দিবারাত্রির কাব্য

【4】ইতিকথার পরের কথা

【5】চিহ্ন


■ গল্পগ্রন্থ সমূহ 

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবদ্দশায় ১৬টি গল্পগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছিল  

【1】অতসী মামী (১৯৩৫), 

【2】প্রাগৈতিহাসিক (১৯৩৭), 

【3】মিহি ও মোটা কাহিনী (১৯৩৮), 

【4】সরীসৃপ (১৯৩৯), 

【5】বৌ (১৯৪০/দ্বিতীয় সং ১৯৪৬), 

【6】সমুদ্রের স্বাদ (১৯৪৩), 

【7】ভেজাল (১৯৪৪), 

【8】হলুদপোড়া (১৯৪৫), 

【9】আজ কাল পরশুর গল্প (১৯৪৬/দ্বিতীয় সং ১৯৫০), 

【10】পরিস্থিতি (১৯৪৬), 

【11】খতিয়ান (১৯৪৭), 

【12】মাটির মাশুল (১৯৪৮), 

【13】ছোট বড় (১৯৪৮), 

【14】ছোট বকুলপুরের যাত্রী (১৯৪৯), 

【15【ফেরিওলা (১৯৫৩/দ্বি-সং ১৯৫৫), 

【16】লাজুকতা (১৯৫৪)। 

● দুটি গল্পসমগ্র 

【1】মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ গল্প (১৯৫০) 

【2】মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বনির্বাচিত গল্প (১৯৫৬) 


■ সংক্ষিপ্ত জীবনী 

পিতা হরিহর বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন তদানীন্তন ঢাকা জেলার সেটেলমেন্ট বিভাগের সাবরেজিস্ট্রার। পিতার বদলি চাকরির সূত্রে মানিকের শৈশব-কৈশোর ও ছাত্রজীবন অতিবাহিত হয়েছে বাংলা-বিহার-ওড়িষার দুমকা, আরা, সাসারাম, কলকাতা, বারাসাত, বাঁকুড়া, তমলুক, কাঁথি, মহিষাদল, গুইগাদা, শালবনি, নন্দীগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, টাঙ্গাইল প্রভৃতি শহরে। তার মা নীরদাসুন্দরীর আদিনিবাস ছিল পূর্ববঙ্গের গাউদিয়া গ্রামে। এই গ্রামটির পটভূমি তিনি রচনা করেন তার প্রসিদ্ধ উপন্যাস ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’। 


বাংলা সাহিত্যের এই বরপুত্রের সমগ্রজীবন কেটেছে ভীষণ কষ্টে। শেষ জীবনে ওষুধের পয়সা জোগাড় করতে পারেননি। মানিকের স্ত্রী প্রকাশকের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরেছেন। মেলেনি যথার্থ সাহায্য। ১৯৩৫ সাল থেকে মানিক মৃগী রোগে আক্রান্ত ছিলেন যা পরবর্তীকালে জটিল অবস্থায় গমন করে। দীর্ঘদিন রোগে ভুগে ১৯৫৬ সালের ৩ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন বাংলা কথাসাহিত্যের এই ধ্রুপদী।


THANK YOU ALL 

A N I ______


No comments

Powered by Blogger.