যিকির এর ফজিলত এবং সাওয়াব
A N I
THE ISLAMIC STUDY
ফাজায়েলে আমাল সংকলন
যিকির এর ফজিলত এবং সাওয়াব
যিকির ইসলামের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আল্লাহর তায়ালার নৈকট্য এবং আত্মার শান্তি ও তৃপ্তির জন্য যিকির অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামের যে কয়টি মৌলিক বিষয় আছে তার মধ্যে যিকিরের সাওয়াব এবং ফজিলত অপরিসীম। আমি নিজেও সব সময় যিকির করি, হৃদয়ের বিষন্নতা দূর করতে আমার যিকির খুবই ভালো উপায়। যিকির এমন একটি ইবাদত যার সাওয়াব এবং সাধন যে কোন সময় সম্ভব। আপনি চাইলে যেকোন সময়, যে কোন অবস্থায় যিকির করতে পারেন। এর জন্য বিস্তর প্রস্তুতির দরকার নেই।
যিকির এর ফজিলত এবং সাওয়াব
■ যিকির সম্পর্কিয় আয়াত
তোমাদের উপর তোমাদের পালনকর্তার অনুগ্রহ অন্বেষন করায় কোন পাপ নেই। অতঃপর যখন তওয়াফের জন্য ফিরে আসবে আরাফাত থেকে, তখন মাশ‘ আরে-হারামের নিকটে আল্লাহকে স্মরণ কর। আর তাঁকে স্মরণ কর তেমনি করে, যেমন তোমাদিগকে হেদায়েত করা হয়েছে। আর নিশ্চয়ই ইতিপূর্বে তোমরা ছিলে অজ্ঞ।
■ যিকির সম্পর্কিয় আয়াত
আর অতঃপর যখন হজ্জ্বের যাবতীয় অনুষ্ঠানক্রিয়াদি সমাপ্ত করে সারবে, তখন স্মরণ করবে আল্লাহকে, যেমন করে তোমরা স্মরণ করতে নিজেদের বাপ-দাদাদেরকে; বরং তার চেয়েও বেশী স্মরণ করবে। তারপর অনেকে তো বলে যে পরওয়াদেগার! আমাদিগকে দুনিয়াতে দান কর। অথচ তার জন্যে পরকালে কোন অংশ নেই।
আর তাদের মধ্যে কেউ কেউ বলে-হে পরওয়ারদেগার! আমাদিগকে দুনয়াতেও কল্যাণ দান কর এবং আখেরাতেও কল্যাণ দান কর এবং আমাদিগকে দোযখের আযাব থেকে রক্ষা কর।
এদেরই জন্য অংশ রয়েছে নিজেদের উপার্জিত সম্পদের। আর আল্লাহ দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী। সূরা আল বাক্বারাহ-২০০,২০১,২০১।
হাদীস শরীফে বর্নিত হইয়াছে, তিন ব্যক্তির দোয়া ফিরাইয়া দেওয়া হয় না। প্রথমতঃ যে ব্যক্তি বেশী বেশী আল্লাহ্র জিকির করে। দ্বিতীয় মজলুম। তৃতীয়ঃ ন্যায় বিচারক বাদশাহ।
THANK YOU ALL
A N I ________
No comments